আলহামদুলিল্লাহ।
এক:
আমরা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, এমন একটি মাসয়ালার শরয়ি হুকুম জিজ্ঞেস করার জন্য, বর্তমানে যে সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। আমরা আমাদের জন্য ও আপনাদের জন্য কথা ও কাজে তাওফিক প্রার্থনা করছি।
দুই:
কোন পুরুষ ডাক্তারের জন্য মহিলাদের চিকিৎসা করা জায়েয নয়। তবে যদি মুসলিম কিংবা অমুসলিম মহিলা ডাক্তার না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে জায়েয হবে। এ বিষয়ে ‘ইসলামী ফিকাহ একাডেমি’ থেকে একটি সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে রয়েছে: “শরিয়তের মূল বিধান হচ্ছে- বিশেষজ্ঞ মহিলা ডাক্তার মহিলা রোগীর চেক-আপ করবেন। যদি মুসলিম মহিলা ডাক্তার না পাওয়া যায় তাহলে বিশ্বস্ত অমুসলিম মহিলা ডাক্তার মহিলা রোগীর চেক-আপ করবেন। যদি অমুসলিম মহিলা ডাক্তারও না পাওয়া যায় তাহলে মুসলিম পুরুষ ডাক্তার মহিলা রোগীর চেক-আপ করবেন। যদি মুসলিম ডাক্তারও না পাওয়া যায় তাহলে অমুসলিম পুরুষ ডাক্তার সে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে শর্ত হল, পুরুষ ডাক্তার রোগিনীর শরীরের ততটুকু দেখবেন যতটুকু দেখা রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার স্বার্থে ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
আপরাধের সাজা ও শাস্তিকেই আমরা দণ্ডবিধি বলি। মৃত্যদণ্ড থেকে শুরু করে জেল-জরিমানা যত প্রকার সাজা আছে আমরা ঢালাওভাবে সবগুলোকেই দণ্ডবিধি বলে থাকি। আসলে আপরাধ সম্পর্কিত সবশাস্তিকে দণ্ডবিধি বলে অভিহিত করা কুরআন-সুন্নার শিক্ষা নয়। একজন মুসলমানের এব্যাপারে কতটুকু জ্ঞান রাখা দরকার; আসুন একটু জেনে নেই।
ইসলামী শরীয়তে অপরাধের শাস্তিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
(ক) হুদুদ
(খ) কেসাস
(গ) তাযীরাত অর্থাৎ, দণ্ডবিধি।
আপরাধের দ্বারা পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি হয়, মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আল্লাহর নাফরমানী হয়। সব রকম অপরাধের সাথেই হক্কুল্লাহ ( আল্লাহর হক) এবং হক্কুল এবাদ ( বান্দার হক) উভয়টিই বিদ্যমান থাকে। কিন্ত কোন কোন অপারাধে আল্লাহ হক আবার কোন কোন অপরাধে বান্দার হক প্রবল থাকে এবং এ প্রাবল্যের উপর ভিত্তি করেই ইসলামী শরীয়তে বিধি-বিধান রচিত হয়েছে।
(১) যে সমস্ত আপরাধে আল্লাহর হকের পরিমাণ প্রবল ধরা হয়েছে, সেগুলোর শাস্তিকে শরীয়তের পরিভাষায় এক বচনে হদ আর বহুবচনে হুদুদ বলা হয়। হুদুদ মাত্র পাঁচটি
(১) ডাকাতির শাস্তি।
(২) চুরির শাস্তি।
(৩) ব্যভিচার বা যিনার শাস্তি।
(৪) ব্যভিচারের আপবাদের শাস্তি।
(৫) মদ্যপানের শাস্তি।
* ডাকাতির শাস্তি।
(ক) ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
হাজারীবাগের ঠিক শেষ প্রান্তে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধের কাছাকাছি কয়েকটি টিনের ঘর। এর ভেতরে ড্রামে ড্রামে কি যেন নাড়াচাড়া করা হচ্ছে। কাছেই গিয়ে জানা গেল, এগুলো হচ্ছে গরুর চর্বি। আগুনে এসব চর্বি গলিয়ে বিশাল ড্রামে ভরা হচ্ছে। হাসি দিয়ে সেখানে এক যুবক বলল, বাংলা সাবান (কাপড় কাঁচা) থেকে শুরু করে চকলেটেও দেয়া হয় এসব চর্বি। নামমাত্র মূল্যে কেনা এসব চর্বি চড়া দামে বড় বড় কোম্পানি কিনে নিয়ে যায় ।
এ দিকে একই ঘরের পাশে রয়েছে গবাদি পশুর হাড়গোড়, খুর, শিংয়ের বিশাল স্তূপ। জানতে চাইলে সেই যুবকই জানাল, আরে ভাই পশুর হাড়গোড়, খুর, শিং কোনো কিছুই ফেলনা না। এগুলোও মেলা দামি। বিদেশে রফতানি হয়। দেশেও হাজার হাজার মানুষ এসব বিক্রি করে জীবনযাপন করছে।
http://old.dailynayadiganta.com/detail/news/153853
2.কোরবানির পশুর হাড়-চর্বির জমজমাট ব্যবসা
3.কোরবানির পশুর উচ্ছিষ্ট ২০০ কোটি টাকা রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
https://www.bdsuccess.org/2017/09/10/15/25/22068
4.পশুর উচ্ছিষ্ট থেকে কোটি টাকা
http://www.bhorerkagoj.net/online/2015/09/29/123799.php
5.কোরবানির পশুর উচ্ছিষ্ট রপ্তানিতে হাজার কোটি টাকা
...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন